ব্র্যাকের (আড়ং-এর মূল প্রতিষ্ঠান) প্রধান মূলধন বাংলাদেশের দারিদ্র। বাংলাদেশে যতদিন দারিদ্র থাকবে ততদিন তাদের এনজিও নামের রমরমা ব্যবসা চলবে। এনজি’র নাম করে গত ৪০ বছরে ব্র্যাক-গ্রামীণ ব্যাংকঅলারা বিদেশি দাতাদের থেকে যে পরিমাণ টাকা এনেছে, তা দিয়ে আরও ১০টা বাংলাদেশ বানানো সম্ভব। 

সুতরাং স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও কেন দারিদ্রের ঝোলা নিয়ে শেখ হাসিনাকে ইউরোপ-আমেরিকা-
মধ্যপ্রাচ্যের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয়, তার সহি জবাব লুক্কায়িত আছে ফজলে আবেদ আর ড. ইউনুসের পকেটের চিপায়। এরা হলো সরকারের সর্বত্র ছড়িয়ে থাকা আরেক সরকার। আ.লীগ-বিএনপি গোনার টাইম এদের নাই, এরা গোনে কেবল গরিবের মাথা। বিদেশি দাতাদের কাছে মাথাপ্রতি কত দাম পাওয়া যাবে—সে অনুযায়ী নির্ণীত হবে আপনার বাজারদর।

বাঙালির প্রতিটা মাথা তারা কত কোটি টাকায় এ পর্যন্ত বিক্রি করেছে, তার হিসাব কেউ জানে না। কোটি টাকায় ‘পার হেড’ বিক্রির পর তারা আমাদের হাতে ধরিয়ে দিয়েছে সেনসেশন আর স্যানিটারি ন্যাপকিন। 

৭০০ টাকার পাঞ্জাবি ১৩০০ টাকায় বেচা নিয়ে আমাদের ফকিরানা কাজকারবার দেখে ফজলে আবেদরা মুচকি হাসেন আর বলেন, ‘বাঙালি বড়ই রোমান্টিক জাতি!’